দেশীয় টেক্সটাইল মিল মালিকদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) স্থলবন্দর দিয়ে সুতা আমদানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
১৩ এপ্রিল তারিখের এই নির্দেশনা আজ (১৫ এপ্রিল) জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়েছে।
টেক্সটাইল মিল মালিকরা এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও, তৈরি পোশাক (আরএমজি) রপ্তানিকারকদের সমালোচনার মুখে পড়েছেন।
মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সভাকক্ষে প্রাক-বাজেট আলোচনায় বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ)- সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘এ পদক্ষেপের ফলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি পোশাক শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
তিনি বলেন, ‘স্থলপথে সুতা আমদানি বন্ধ করা হলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি পোশাক শিল্প স্বল্প সময়ের মধ্যে সুতা আমদানির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে, যার ফলে তাদের ব্যয় আরও বেড়ে যাবে।’
হাতেম এ সুবিধা আরও ছয় মাস বাড়ানোর দাবি জানান।
তবে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেছেন, বিষয়টি ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের সরকারের বৈঠকে চূড়ান্ত করা হয়েছে এবং বোর্ড এই সিদ্ধান্ত পুনঃপর্যালোচনা করতে পারবে না।
বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বেশির ভাগ সুতা আমদানি করা হয়, প্রধানত ভারত থেকে এগুলো আমদানি করা হয়।
টেক্সটাইল মিল মালিকরা দীর্ঘদিন ধরে স্থলপথে সুতা আমদানিতে অনিয়মের অভিযোগ করে আসছেন।
তাদের দাবি, স্থল বন্দরে তদারকির অভাব এবং সক্ষমতার অভাবে সিস্টেমের অপব্যবহার হয়, যার ফলে স্থানীয় মিলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এর আগে, গত ২৭ মার্চ টেক্সটাইল মিল মালিকদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
এদিকে, বাংলাদেশের স্থলবন্দর দিয়ে সুতা আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের উদ্যোগের মধ্যে ভারত সম্প্রতি বাংলাদেশের জন্য তার ট্রানশিপমেন্ট সুবিধা প্রত্যাহার করেছে।দেশীয় টেক্সটাইল মিল মালিকদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) স্থলবন্দর দিয়ে সুতা আমদানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
১৩ এপ্রিল তারিখের এই নির্দেশনা আজ (১৫ এপ্রিল) জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়েছে।
টেক্সটাইল মিল মালিকরা এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও, তৈরি পোশাক (আরএমজি) রপ্তানিকারকদের সমালোচনার মুখে পড়েছেন।
মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সভাকক্ষে প্রাক-বাজেট আলোচনায় বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ)- সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘এ পদক্ষেপের ফলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি পোশাক শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
তিনি বলেন, ‘স্থলপথে সুতা আমদানি বন্ধ করা হলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি পোশাক শিল্প স্বল্প সময়ের মধ্যে সুতা আমদানির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে, যার ফলে তাদের ব্যয় আরও বেড়ে যাবে।’
হাতেম এ সুবিধা আরও ছয় মাস বাড়ানোর দাবি জানান।
তবে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেছেন, বিষয়টি ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের সরকারের বৈঠকে চূড়ান্ত করা হয়েছে এবং বোর্ড এই সিদ্ধান্ত পুনঃপর্যালোচনা করতে পারবে না।
বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বেশির ভাগ সুতা আমদানি করা হয়, প্রধানত ভারত থেকে এগুলো আমদানি করা হয়।
টেক্সটাইল মিল মালিকরা দীর্ঘদিন ধরে স্থলপথে সুতা আমদানিতে অনিয়মের অভিযোগ করে আসছেন।
তাদের দাবি, স্থল বন্দরে তদারকির অভাব এবং সক্ষমতার অভাবে সিস্টেমের অপব্যবহার হয়, যার ফলে স্থানীয় মিলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এর আগে, গত ২৭ মার্চ টেক্সটাইল মিল মালিকদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
এদিকে, বাংলাদেশের স্থলবন্দর দিয়ে সুতা আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের উদ্যোগের মধ্যে ভারত সম্প্রতি বাংলাদেশের জন্য তার ট্রানশিপমেন্ট সুবিধা প্রত্যাহার করেছে।
বিটি/আরকে